Over 10 years we help companies reach their financial and branding goals. Engitech is a values-driven technology agency dedicated.

Gallery

Contacts

411 University St, Seattle, USA

engitech@oceanthemes.net

+1 -800-456-478-23

রিয়েল এস্টেট সাইট
I cannot give you the formula for success, but I can give you the formula for failure. It is: Try to please everybody. - Herbert Bayard Swope

ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির জন্য ওয়েবসাইট – এখন সময় ডিজিটাল হওয়ার

বর্তমানে যেকোনো কিছু কেনা বা বিক্রির জন্য মানুষ প্রথমেই গুগলে সার্চ করে। ফ্ল্যাট, জমি, প্লট বা বাণিজ্যিক স্পেস—এসব রিয়েল এস্টেট প্রপার্টি নিয়ে কাজ করলে একটি পেশাদার ওয়েবসাইট আপনার ব্যবসার জন্য হতে পারে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। এই পোস্টে জানুন কেন রিয়েল এস্টেট ওয়েবসাইট এখন সময়ের দাবি এবং কীভাবে আপনি ডিজিটাল হয়ে বিক্রি ও বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে পারেন।

১. গ্রাহকের প্রথম ধাপ: অনলাইন খোঁজ

একজন ক্রেতা এখন আর পত্রিকার বিজ্ঞাপন বা পাশের বাসার রেফারেন্সে ভরসা করেন না—তিনি গুগলে লিখে খোঁজ করেন “ফ্ল্যাট বিক্রি মোহাম্মদপুর”, “জমি বিক্রি চট্টগ্রাম” কিংবা “বাণিজ্যিক জায়গা ঢাকায়”। আপনার ওয়েবসাইট থাকলে আপনি সেই সার্চ ফলাফলে আসবেন, অন্যথায় আপনার কনটেন্ট অদৃশ্য থেকে যাবে।

২. পেশাদার ওয়েবসাইট বাড়ায় বিশ্বাস

ক্রেতারা ফেসবুক পোস্ট বা ব্যানারে নয়, একটি পরিষ্কার, তথ্যভিত্তিক ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে চান:

  • জায়গার অবস্থান (Google Map সহ)

  • ফ্লোর প্ল্যান বা ম্যাপ

  • ছবিসহ সম্পত্তির বিবরণ

  • মূল্য ও যোগাযোগের মাধ্যম

এইসব তথ্য একটি সুন্দর ওয়েবসাইটে থাকলে ক্রেতার মনে বাড়ে পেশাদারিত্বের অনুভব এবং বিশ্বাস।

৩. গুগল SEO-এর মাধ্যমে অর্গানিক কাস্টমার পাওয়া যায়

আপনি যদি ওয়েবসাইটে নিয়মিত “বিক্রির জন্য ফ্ল্যাট উত্তরা”, “কম দামে জমি সাভার”, “বাণিজ্যিক স্পেস বনানী” এরকম কীওয়ার্ড ব্যবহার করেন এবং তা SEO অনুসারে সাজান—তাহলে আপনার ওয়েবসাইট গুগলে র‍্যাঙ্ক করবে। এতে করে আপনার বিজ্ঞাপনে খরচ না করেও অর্গানিক কাস্টমার পাওয়া যাবে।

৪. ডিটেইলস পেইজ: প্রতিটি সম্পত্তির আলাদা পৃষ্ঠা

আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিটি ফ্ল্যাট বা জমির জন্য আলাদা পেইজ তৈরি করা যেতে পারে যেখানে থাকবে:

  • বিস্তারিত বর্ণনা

  • ছবি, ভিডিও ট্যুর

  • লোকেশন ম্যাপ

  • ইনকোয়ারি ফর্ম

এই ফিচারগুলো ক্রেতার সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে এবং প্রফেশনাল ইমেজ তৈরি করে।

৫. প্রপার্টি ফিল্টার ও সার্চ ফিচার

রিয়েল এস্টেট ওয়েবসাইটে ফিচার রাখতে পারেন:

  • লোকেশন ভিত্তিক ফিল্টার

  • মূল্য অনুযায়ী ফিল্টার

  • সম্পত্তির টাইপ (ফ্ল্যাট/জমি/বাণিজ্যিক স্পেস)

এই ফিচারগুলো কাস্টমারকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুঁজে পেতে সাহায্য করে এবং গ্রাহক অভিজ্ঞতা বাড়ায়।

 

 



৬. ফেসবুক বা Bikroy-তে নির্ভরশীলতা কমায়

অনেকেই শুধুমাত্র ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বা Bikroy তে বিজ্ঞাপন দিয়ে কাজ করেন। কিন্তু সেখানে আপনার ব্র্যান্ড বিল্ডিং হয় না। কাস্টমার ওয়েবসাইটে গেলে তিনি শুধুমাত্র প্রপার্টি নয়, আপনার কোম্পানির তথ্য, সফলতা, এবং যোগাযোগের মাধ্যমও দেখতে পারেন।

৭. লিড জেনারেশন: ফর্ম, কল ব্যাক, WhatsApp

আপনি ওয়েবসাইটে লিড জেনারেশন ফর্ম রাখতে পারেন যেখানে আগ্রহী ক্রেতা তাদের নাম, মোবাইল, ইমেইল ও আগ্রহের জায়গা জানাতে পারবেন। এছাড়া কল ব্যাক বাটন, WhatsApp চ্যাট অপশন যুক্ত করলে রেসপন্স টাইম কমে এবং কাস্টমারের আস্থা বাড়ে।

৮. সফল প্রজেক্টের রিভিউ ও টেস্টিমোনিয়াল

পূর্বের সফল ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির গল্প ওয়েবসাইটে তুলে ধরুন। ভিডিও রিভিউ, ক্লায়েন্ট ফিডব্যাক, ছবিসহ প্রজেক্ট গ্যালারি থাকলে নতুন কাস্টমারের উপর তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

৯. ব্লগ বা গাইডলাইন বিভাগ

আপনি চাইলে “রিয়েল এস্টেট কেনার ৫টি টিপস”, “জমি কেনার আগে যে ৭টি বিষয় দেখা জরুরি” এরকম ব্লগ পোস্ট দিতে পারেন। এটি SEO বাড়ায় এবং গ্রাহকের আস্থা অর্জনে সাহায্য করে।

১০. শুরু করবেন কীভাবে?

  • ডোমেইন ও হোস্টিং কিনুন (যেমন: homepointbd.com)

  • BDwebhub থেকে রিয়েল এস্টেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন

  • প্রতিটি প্রপার্টির আলাদা পেইজ তৈরি করুন

  • Google Map, ফিল্টার, ফর্ম যুক্ত করুন

  • SEO ও WhatsApp চ্যাট চালু করুন

Author

pothik

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *